আরে কে যুবনাশ্ব না ,এসো এসো,এসো হে সাঙ্গা ঢের দিন পর
তোমার আমলের কোন শালা আর বেঁচে নেই ,এই অধম ছাড়া
নরক গুলজার করে একা আমিই থেকে গেছি।
কি করে যে আজো টেকে আছি ?
দেবা না জানান্তি ।
তবে হয়ে এসেছে বাপ ,আমারো হয়ে এসেছে ।
চারিদিকে চোখ মারছ ,
দেখছ কি বাপধন ?
কুম্ভিপাগ,উন্নাম,রৌরব সব আহামরি যায়গা ,
আগুন জ্বলছে দাউ দাউ করে, তাপালাবে কোথায় ?দোস্ত,
যে দিক দিয়ে সটকাতে যাবে,ঘাড় মটকাবার জন্য হাজির আছে জমদূতেরা ।
জ্যান্ত শিক কাবাব করে ছেড়ে দেবে ।
মজা কি জান সাঙ্গাত ?
আগুন জ্বালছি ,জ্বালিয়ে রাখছি তুমি ,আমি
পোড়াচ্ছি,পুড়চ্ছি তুমি, আমি, আমরা, আমাদের ।
হেয়ালি নয় দোস্ত সাছবাত ।
কি ছেয়েছিলে ? কি চাও ?
খেতে পড়তে ভালবাসতে
বৌ,বাচ্ছা নিয়ে ছবি এঁকে,গান গেয়ে, মনের কথা বলে, লিখে অভিনয় করে
শোষনা সৃষ্টি করতে ।
ফিরে ফিরে মাঠির টানে নিজের দোষ ঘুনের মধ্যে বারবার জন্মাতে ,
মানে বাঁচতে চাও !
হায় ব্রাদার, মাইক গজ্বাচ্ছে-
“হুকুম নেই,হুকুম নেই”
মনে পড়ছে না রাম,শ্যাম,যধু,মধু আরো অনেক জনা, তারাও তাই চেয়ে ছিল ।
আজ কোথায় তারা হ্যা !
জম রাজার ছেলার ডান্ডা খেয়ে ঠান্ডা মেরে গেছে ,
তোমার আমার নছিবেও ঐ একি পরোয়ানা জারি ,
তবু দোস্ত,দরমত বুক বাঁধো, এগো !
কবিতাটি শুনুন!