দালালির একটা সীমা থাকা উচিত। চীন বাংলাদেশের সম্পর্ক নাকি ঐতিহাসিক, আমি তো বলি ঠিকই; তবে আপনারা কি প্রকৃত সত্য গোপন করতে চান !!
১৯৭৪ পর্যন্ত জাতিসংঘে বাংলাদেশের সদস্য পদের বিরোধিতা করেছে চীন, আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতার কথা সবার জানা। ১৯৭৫ এর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত চীন বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতিই দেয়নি।
চীন এবং বাংলাদেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক শুরু হয় ১৯৭৬ সালে।
এই হলো ইতিহাস।
মিথ্যে নয়; এই ইতিহাসই সর্বৈব সত্য ইতিহাস।
ইতিহাস সত্য মিথ্যার কোন দাম নাই বন্ধু!
আসল কথা হইল বড়লোকেরে সবসময় কইতে হয় ভাই আপনের জন্যেই এই এলাকায় শান্তি আছে।
আসলে মনে মনে কয় শালা হারামি!
একটা গান আছে না ”
” । আমরা মুখের কথাটি শুনছি আর ভাবছি তাই মনের কথা । মুখ আর মন দুটোই “ম” দিয়েই শুরু ।
দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
সম্পর্ক বলে কথা হোক তা ব্যক্তিগত বা আন্তর্জাতিক তা সব সময় এক থাকে না। বন্ধু শত্রু হয়, শত্রু কখনোবা হয় বন্ধু।
আপনার ভালো হোক।
আপনার এবং আপনাদের প্রতি ঐশ্বিক শান্তি কামনা করি।
চীন-বাংলাদেশ ঐতিহাসিক সম্পর্ক এক নজরে প্রদর্শিত হলো। যাই হোক, বর্তমান চিত্র যদি ভিন্ন হয় তবে স্বস্তি আর যদি পুণরাবৃত্তি ঘটে- তাহলে অস্বস্তির কোন ক্লান্তি নেই।