আমার কোম্পানীতে ১০ জন মহিলা এসেছেন চীন থেকে এরা ট্রেনিং এর নাম করে তিন বছর জাপানে কাজ (বিদেশী শ্রমিক হিসাবে ) করবেন। ওদের সাথে একজন চীনা কোম্পানীর অফিসিয়াল ছিলেন। আমিও বিদেশী দেখে আমার সাথে নিজ থেকেই কথা বলা শুরু করলেন।
তিনি আমাকে চীনের অনেক উন্নতির খবর শোনালেন। দশ বছর আগে যারা সাইকেলে চড়তো; তাদের এখন নিজস্ব গাড়ী আছে …
আমাদের কোম্পানীতে কর্মী সংকটের কারনেই জাপানের এই আইনী সুবিধা ব্যবহার করে ওদেরকে কর্মী হিসাবে আনা হয়েছে। তাই মুচকি হেসে চুপ রইলাম।
আমার খুব বলতে ইচ্ছা হচ্ছিলো “চীনের এতো উন্নতির পরো আপনারা কামলা দিতে বিদেশে আসছেন কেন ?”
আমাদের দেশের মিডিয়া গুলোতে চীনের উন্নয়নের খবরই শুধু দেখতে পাবেন। ওদের গ্রাম গুলো বাংলাদেশের চেয়েও অনুন্নত।
আমিও শুনেছি স্যার।
চীনের উন্নয়ন যতই হোক না; ওদের গ্রাম গুলো বাংলাদেশের চেয়েও অনুন্নত।
ওদের গ্রাম গুলো বাংলাদেশের চেয়েও অনুন্নত!!।??
ওদের গ্রাম কতটা উন্নত তা দিয়ে কিন্তু আগামীতে সারা বিশ্বের অর্থনিতী চিনের হাত থেকে কেও ছিনিয়ে নিতে পারবে না। চীনের সাথে টেক্কা দেয়ার জন্য আমেরিকার পাঠশালাগুলিতে ইতিমধ্যে ম্যান্ডারিন ভাষা বাধ্যতামূলক করেছে।