অনেক অপেক্ষার পর আজ জবাব এলো। লেখিকার অনুমতি ক্রমে সবার জন্যে-
সুজনেষূ
ভাল আছো ? শুভেচ্ছা জেনো অফুরান।
লিখছি তোমাকেই। তুমি বললে “সবকিছু কি বলেই করতে হবে।”
না বলে করলে অবাক করা যায় না। অনেকদিন বাদে অবাক হয়েছি তোমার চিঠি পড়ে।
অামি যে অবাক হতে ভুলে যাইনি তা মনে করিয়ে দিয়েছো ।
অনেক মেলাই হয় মনের প্রশান্তির জন্য, কিন্তু তার জন্য দরকার মিলিয়ে যাওয়ার মেলা।
তুমি আমি অাধা কাল্পনিক। তাতে কি ? মিলিয়ে নিয়েই মিলে গেলাম।
তুমি কাউকে বই দিলে বই দিতে হবেনা বলে শর্ত দাও। আর আমি অপেক্ষায় থাকি কবে ফেরৎ পাবো।
এখন গুড়ের চা বানালেই মনে হয় ‘আহা এক কাপ বানিয়ে রেখে অপেক্ষায় থেকে তারপর অপেক্ষা শেষ।
তারপর চা পান হবে আর সেই সাথে থাকবে অনানুষ্ঠানিক গল্প আর আড্ডা।
বইমেলায় যাব।’চান ঘরে গান’, ’বাঙালির নষ্টামি’ চাইলে লিস্ট আরো বাড়াতে পারি দেখা যাক।
আর আমি গুছিয়ে লিখতেও পারিনা তেমন। পরবর্তী চিঠিটা দীর্ঘ হবে বলে আশা করছি।
উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম। তুমি তোমরা ভাল থেকো এবং থাকো।
ওহহো ! শীত তেমনটা নেই।
বিশেষ করে পোড়ার ঢাকায় মৌসুম বোঝা ভার। তাড়াতাড়ি চিঠির জবাব দিও।
মেঘবালিকা
১৪/০১/২০১৭ ইং সময় : ১:৩০ (রাত)
অবশেষে তাহলে চিঠির উত্তর এলো।
একটি কথাই বলবো মেঘবালিকা চিঠিটা কিন্তু দারুণ লিখেছে।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ স্যার। মেঘবালিকার জন্যও অভিনন্দন।
হুম…ভাষার গাম্ভীর্য্য মুগ্ধ করেছে….
সব ধন্যবাদ লেখিকাকে জানানো হলো
সুন্দর