লেখক নাম : হুমায়ূন আহমেদ।
ডাকনাম : ছোটবেলায় প্রথমে নাম ছিল শামসুর রহমান। ডাকনাম কাজল। পরে নিজেই নাম পরিবর্তন করে হুমায়ূন আহমেদ রাখেন।
জন্ম : ১৯৪৮ সালের ১৩ নভেম্বর, বৃহত্তর ময়মনসিংহের নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুর গ্রামে, মাতুলালয়ে।
মৃত্যু : ২০১২ সালের ১৯ জুলাই, যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের ম্যানহাটনের বেলভ্যু হাসপাতালে।
মা : আয়েশা ফয়েজ। গৃহিণী।
বাবা : ফয়জুর রহমান আহমেদ।
ভাইবোন : তিন ভাই ও দুই বোন।
উল্লেখযোগ্য উপন্যাস : নন্দিত নরকে, শঙ্খনীল কারাগার, এইসব দিনরাত্রি, জোছনা ও জননীর গল্প, মন্দ্রসপ্তক, দূরে কোথাও, সৌরভ, নি, ফেরা, কৃষ্ণপক্ষ, সাজঘর, বাসর, গৌরীপুর জংশন, বহুব্রীহি, লীলাবতী, কবি, নৃপতি, অমানুষ, দারুচিনি দ্বীপ, শুভ্র, নক্ষত্রের রাত, কোথাও কেউ নেই, আগুনের পরশমণি, শ্রাবণ মেঘের দিন, বৃষ্টি ও মেঘমালা, মেঘ বলেছে যাবো যাবো, আমার আছে জল, আকাশ ভরা মেঘ, মহাপুরুষ, শূন্য, ওমেগা পয়েন্ট, ইমা, আমি এবং আমরা, কে কথা কয়, অপেক্ষা, পেন্সিলে আঁকা পরী, অয়োময়, কুটু মিয়া, দ্বিতীয় মানব, ইস্টিশন, মধ্যাহ্ন, মাতাল হাওয়া, শুভ্র গেছে বনে, ম্যাজিক মুনসি, ময়ূরাক্ষী, হিমু, হিমুর হাতে কয়েকটি নীল পদ্ম, হলুদ হিমু কালো র্যাব, আজ হিমুর বিয়ে, হিমু রিমান্ডে, চলে যায় বসন্তের দিন, আমিই মিসির আলি, যখন নামবে আঁধার ইত্যাদি।
আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ : বলপয়েন্ট, কাঠপেন্সিল, ফাউন্টেইন পেন, রংপেন্সিল, নিউইয়র্কের নীলাকাশে ঝকঝকে রোদ।
উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র : আগুনের পরশমণি, শ্যামল ছায়া, শ্রাবণ মেঘের দিন, দুই দুয়ারী, চন্দ্রকথা ইত্যাদি।
উল্লেখযোগ্য টিভি নাটক : আশির দশকে বাংলাদেশ টেলিভিশনের জন্য নাটক রচনা শুরু করেন তিনি। এটি তাঁকে রাতারাতি জনপ্রিয় করে তোলে। তাঁর অন্যতম ধারাবাহিক নাটক এইসব দিনরাত্রি, বহুব্রীহি, কোথাও কেউ নেই, নক্ষত্রের রাত, অয়োময়, আজ রবিবার।
পুরস্কার : একুশে পদক (১৯৯৪), বাংলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৮১), শিশু একাডেমী পুরস্কার, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (শ্রেষ্ঠ কাহিনী ১৯৯৩, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র ১৯৯৪, শ্রেষ্ঠ সংলাপ ১৯৯৪), হুমায়ুন কাদির স্মৃতি পুরস্কার (১৯৯০), লেখক শিবির পুরস্কার (১৯৭৩), মাইকেল মধুসূদন দত্ত পুরস্কার (১৯৮৭), বাচসাস পুরস্কার (১৯৮৮) এবং জয়নুল আবেদিন স্বর্ণপদক।