আশির দশকে আমরা যখন কলেজে পড়ি তখন গ্রুপ থিয়েটারের জয় জয়কার। আমাদের শহরে একটা নাটকের গ্রুপ ছিলো “জোড়াতালি”। এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের সময় পথ নাটক দেখতে আমরা ভিড় করতাম শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে। শীতের এই কনকনে সন্ধ্যায় ঝালমুড়ি খেতে খেতে আমাদের নাটক দেখা হতো। দলটি এখন আছে কিনা জানি না।
নাটক চলছে নাটক হচ্ছে …।
উৎসব করে যা হাতে তুলে দিয়েছেন তাতে “আঠা” দিয়ে ঢেকে দিবেন বলেছেন। যিনি ছবি দেখে অনুমোদন দিলেন তার কিছু হলো না যিনি এঁকেছেন তার নাকি চাকুরি চলে গেল। এই কারনেই ছাগল আম গাছে ঊঠে …
বাংলাদেশে কয়টা লোক অজ মানে ছাগল এই কথাটা জানে, এই আমিই তো জানতাম না (আমার লেখা পড়া ক্লাশ ফাইভ)। ছাগলের মাংসের দোকানের সামনে লিখা থাকবে ‘এখানে অজের মাংস পাওয়া যায়”। কি মজা তাই না।
পাগলে কিনা বলে,
অজ কিনা খায় …
সহজ সরল ভাষাতে বর্ণশিক্ষা হবে এটা হবে মুল লক্ষ্য। প্রচলিত শব্দ দিয়ে বর্ণপরিচয় হবে এটাই স্বাভাবিক। যারা এসব বই লিখেছেন, সম্পাদনা করেছেন উনাদের শিশু মনোবিজ্ঞান সম্পর্কে ধারনা আছে কিনা জানতে ইচ্ছা করছে।
… “জোড়াতালি” দিয়েই চলছে।
দেশের সামগ্রিক অবস্থাই এখন জোড়া আর তালি। রূপক অর্থে নয়; বাস্তবিক।
ধীরে ধীরে আপনি ব্লগ এবং ব্লগিং এ ফিরে আসছেন এটাই স্বস্তির।
চেষ্টা করছি,,,মুরুব্বী
গ্রেট স্যার।
অজ মানে ছাগল – আমিও তো জানতাম না – ফান কিনা সেও বুঝতে পারছি না । যাই হোক আমাকে একটা ইন্টারভিউতে জিজ্ঞেস করছিলেন ময়ুখ স্যার বলুন তো নগ কি ? আমি বলতে পারিনি ।
লজ্জা পাই না । কেনোনা না জানাটা লজ্জার নয় – শেখার চেষটা না করাই লজ্জার । তবে চাইল্ড সাইকোলজি জেনেই বই করা উচিত ।শুভকামনা আপনার জন্য ।
সহজ সরল ভাষাতে বর্ণশিক্ষা হবে এটা হবে মুল লক্ষ্য। প্রচলিত শব্দ দিয়ে বর্ণপরিচয় হবে এটাই স্বাভাবিক। যারা এসব বই লিখেছেন, সম্পাদনা করেছেন উনাদের শিশু মনোবিজ্ঞান সম্পর্কে ধারনা আছে কিনা জানতে ইচ্ছা করছে।
সহমত। শুভেচ্ছা রইলো সতত।